ডিএনএ ও আরএনএ দুটোতেই জিনগত তথ্য সংরক্ষিত থাকে। তবে দুটোর মধ্যে পার্থক্য আছে। চলুন দেখেই নিই।
১। ডিএনএ তে থাকে ডিওক্সিরাইবোজ শুগার। আর আরএনএ-এর শুগারের নাম রাইবোজ। ডিওক্সিরাইবোজ ও রাইবোজের একমাত্র পার্থক্য হলো রাইবোজে একটি বাড়তি -OH গ্রুপ থাকে। যেখানে বলয়ের দ্বিতীয় কার্বনের সাথে -H সংযুক্ত থাকে।
২। ডিএনএ একটি দুই সুতার অণু। অন্য দিকে আরএনএ এর সুতা একটিই।
৩। ডিএনএ ক্ষারীয় পরিবেশে স্থিতিশীল, কিন্তু আরএনএ অস্থিতিশীল।
৪। মানবদেহে ডিএনএ ও আরএনএ এর কাজ আলাদা। জিনগত বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের কাজ করে ডিএনএ। আর আরএনএ সরাসরি অ্যামিনো এসিডের জন্য সঙ্কেত তৈরি করে। এছাড়াও এটি প্রোটিন তৈরির জন্যে ডিএনএ ও রাইবোজোমের মধ্যে বার্তাবাহক হিসেবে কাজ করে।
৫। ডিএনএ ও আরএনএ এর ক্ষার জোড়গুলোও একটু আলাদা। ডিএনএ এর ক্ষারগুলো হলো অ্যাডেনিন, থাইমিন, গুয়ানিন ও সাইটোসিন। অন্য দিকে আরএনএ ব্যবহার করে অ্যাডেনিন, ইউরাসিল, সাইটোসিন ও ইউরাসিল। থাইমিনের সাথে ইউরাসিলের পার্থক্য হলো এর বলয়ে একটি মিথাইল গ্রুপ কম থাকে।
সূত্র
* থটকো ডট কম
ডিএনএ বনাম আরএনএ। সূত্র |
২। ডিএনএ একটি দুই সুতার অণু। অন্য দিকে আরএনএ এর সুতা একটিই।
৩। ডিএনএ ক্ষারীয় পরিবেশে স্থিতিশীল, কিন্তু আরএনএ অস্থিতিশীল।
৪। মানবদেহে ডিএনএ ও আরএনএ এর কাজ আলাদা। জিনগত বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের কাজ করে ডিএনএ। আর আরএনএ সরাসরি অ্যামিনো এসিডের জন্য সঙ্কেত তৈরি করে। এছাড়াও এটি প্রোটিন তৈরির জন্যে ডিএনএ ও রাইবোজোমের মধ্যে বার্তাবাহক হিসেবে কাজ করে।
৫। ডিএনএ ও আরএনএ এর ক্ষার জোড়গুলোও একটু আলাদা। ডিএনএ এর ক্ষারগুলো হলো অ্যাডেনিন, থাইমিন, গুয়ানিন ও সাইটোসিন। অন্য দিকে আরএনএ ব্যবহার করে অ্যাডেনিন, ইউরাসিল, সাইটোসিন ও ইউরাসিল। থাইমিনের সাথে ইউরাসিলের পার্থক্য হলো এর বলয়ে একটি মিথাইল গ্রুপ কম থাকে।
সূত্র
* থটকো ডট কম