Advertisements
class(x) দেখলে দেখা যাবে "numeric"।
এবার একটু আলাদা করে লিখুন।
এবার class(x) দেখলে দেখা যাবে "integer"।
এখানেই পার্থক্য। শুধু 1, 2, 3 লিখলে R ধরে নেয় এটা নিউমেরিক ভেক্টর। মানে সংখ্যাগুলোতে ভগাংশও থাকতে পারে।
তবে আমরা যদি জানি আমরা শুধু পূর্ণসংখ্যা নিয়ে কাজ করব তাহলে integer-এর ব্যবহার কাজের গতি বাড়িয়ে দিতে পারে। আর সেজন্যই c(1L, 2L, 3L) লিখে আমরা নির্দিষ্ট করে বলে দেই, আমাদের ভেক্টরটা হবে ইন্টিজার ভেক্টর।
এতে সুবিধা হলো ভেক্টরটা কম্পিউটারে কম মেমোরি দখল করবে। numeric ভেক্টর প্রতিটি ভ্যালুর জন্য ৮ বাইট ব্যবহার করে। integer সেখানে ব্যবহার করে ৪ বাইট।
object.size(x) দিয়ে ভেক্টরটার সাইজ দেখলে পাওয়া যায় ৬৪ বাইট। কিন্তু object.size(y) হলো ৮০ বাইট। ভেক্টরের মধ্যে শুধুই সংখ্যার সাইজ থাকলে আসলে হত যথাক্রমে ১২ ও ২৪ বাইট। কিন্তু আরও কিছু তথ্যও থাকে। এই যেমন এটা যে নিউমেরিক ভেক্টর সে তথ্যও মেমোরিতে থাকে। এগুলোকে ওভারহেড তথ্য। তাও বড় ডেটার ক্ষেত্রে ইন্টিজার ও নিউমেরিক ডেটার মধ্যে পার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। ইন্টিজার র্যামের ওপর প্রেশার কমাবে।
কম্পিউটার সিপিইউ (CPU)কে দ্রুত কাজ করতে সহায়তা।
আরেকটা উদাহরণ দেখুন।
তবে R দিয়ে ইন্টিজার বানাতে হলে $-2 \times 10^9$ থেকে $2 \times 10^9$-এর মধ্যে সংখ্যা থাকতে হবে।